- Advertisement -
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি: গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে শশুর বাড়িতে জামাইয়ের আন্তহত্যা নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। সোমবার সকালে থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করেছে।
প্রতিবেশী সূত্রে জানাগেছে, গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী উপজেলার পারকরফা গ্রামের মোঃ জাফর সেখের মেয়ে নিপা খানম (১৬)-এর সাথে মোবাইলে প্রেম করে গাজিপুর জেলার কাপাশিয়া উপজেলার মৈশা ধামনা গ্রামের মোঃ গোলজার মুন্সির ছেলে মোঃ ইসমাইল মুন্সির বিয়ে হয় দুই বছর আগে। বিয়ের কিছু দিন পর থেকে তাদের সম্পর্ক অবনতি হয়। গতকাল রোববার ইসমাইল রাত আড়াইটায় গাজিপুর থেকে শশুর বাড়ি কাশিয়ানীতে আসে। আজ সোমবার সকালে পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে। শশুর বাড়ির লোকজনের দাবী স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ করে ঘরের ভিতরে ফ্যানের সাথে স্ত্রীর ওড়না দিয়ে গলায় ফাসঁ নিয়ে আন্তহত্যা করে। পরে দরজা ভেঙ্গে তার লাশ বের করা হয়। এ নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।
মৃতের স্ত্রী নিপা খানম জানায়, আমাকে গাজিপুরে নিয়ে যেতে আসে। আমি তার প্রস্তাবে রাজি না হয়ে পরে যাবো বললে স্বামীর সাথে বিরোধ হলে সে ঘরের দরোজা বন্ধ কেরে দিয়ে আত্মহত্যা করে। পরে পুলিশ খবর পেয়ে লাশ থানায় নিয়ে আসে।
কাশিয়ানী থানার অফিসারইন চার্জ (ওসি) মোঃ আজিজুর রহমান বলেন, আসল ঘটনা কি সেটা জানতে অধিকতর তদন্ত করা হচ্ছে। লাশের ময়না তদন্তের জন্য গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
মৃতের স্ত্রী নিপা খানম জানায়, আমাকে গাজিপুরে নিয়ে যেতে আসে। আমি তার প্রস্তাবে রাজি না হয়ে পরে যাবো বললে স্বামীর সাথে বিরোধ হলে সে ঘরের দরোজা বন্ধ কেরে দিয়ে আত্মহত্যা করে। পরে পুলিশ খবর পেয়ে লাশ থানায় নিয়ে আসে।
কাশিয়ানী থানার অফিসারইন চার্জ (ওসি) মোঃ আজিজুর রহমান বলেন, আসল ঘটনা কি সেটা জানতে অধিকতর তদন্ত করা হচ্ছে। লাশের ময়না তদন্তের জন্য গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।